Friday, 2 August 2019
আস্তাবল
দিনগুলো পাশ ফেরে রাতের দিকে
রাতগুলো ঘুম-স্বপ্ন-মৃত্যুর দিকে চেয়ে
তছনছ -
আকাশের ছায়া খুঁজতে খুঁজতে বুকের অতল
থেকে
উঠে আসে সেইসব পঙ্গু ঘোড়াগুলো,
যারা শত অব্দের অঙ্গার ফেলে গেছে
অশ্বমেধ যজ্ঞের হাড়ে।
যেখানে বড্ড বেশি কুঁচকে গেছে আলো
সেখানে মৃতের ঠোঁটে নদী আবছা বয়ে যায়।
অনায়াসে ভুলে যাওয়া নিরীহ পাখির শিস্
তাড়িয়ে তাড়িয়ে নিয়ে আসে ঈশ্বর- ভুল
অন্ধকারে।
খোলা চুলের জটিলতা পার হয়ে এসে
আত্মস্থ করি কালপুরুষ ও নিচু গলার স্বর।
আস্তাবল একটা বাদামী রঙের ক্ষত !
অতিথি পাখির পালক
মশারির মতো আকাশের কোনো কোণা নেই কেন?
চারিদিকেই কেমন সমান সমান শোক!
হলুদ করোটি ভেবে ঘুড়িকে যেভাবে গুম করে
নেয় মেঘেরা
সেভাবে বুকের ভিতর গুঁজে রেখেছি ভাঙা
কাচ
বৃষ্টির ভ্রূণ নেড়েচেড়ে দ্যাখে কৃত্রিম
স্নানাগার
প্রেমিকার চোখকে কে শেখায় পরবাস?
পাখিরা খড়কুটো দিয়ে সাজিয়ে রাখে
সম্পর্কের পদাবলী
অন্ধকার ঢেলে দিলে ফ্যান-ভাত হয়ে যায়
ব্যক্তিগত আর্তনাদ।
এভাবে হেঁট হয়ে আসে হরিণসন্ধ্যা-
আলিঙ্গন বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই
বাকল পুড়ে গেলে শুধু অন্ধরাই
চুম্বন-চিহ্ন ফেলে যায়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment