Wednesday, 7 August 2019
অন্তর্ঘাত থেকে সরাসরি
ল্যাবরেটরি
ঘেঁটেঘেঁটে দু-এক খানি ছত্রাক,
শ্যাওলাও
অনেকটা প্রাণ।
লাংস্
ফাটা তেতো স্বর,
জঙ্গল
বেচে কুড়িয়ে আনি, পাতাদের অ্যাস্ট্রে।
পাঠকীয়া,
কবেও বা পারিনির যুক্তি,
ব্লিডিং
যেভাবে হয় কাটার থিওরি।
পেটানো
রুটির চেয়ে, বাঁচার চেয়ে, এ জীবনী ভাল।
হ্যাকার
ডবকা ছিল, সমুদ্রের নরম,
একর একর
ফাঁকা, একাই রুদ্ধ এখন,
হাড়েতে
চামড়া অল্প, বাবারা সহ্যজারণ।
নাড়ানো
পৃথিবী, আজ নাড়ানাড়ি বৃত্তে,
না জানা
জেনেই কি আর করার!
মাঝারি
দেওয়াল আছে নিরীক্ষা সেখানেই শুরু।
চামড়া
খুলি, একটা একটা হাড় এবার,শিরা-উপশিরা, অলিন্দ-নিলয়,
নিথর
বসে থাকা রক্তগন্ধ মাখা একটা হৃদয়।
আমাকে
বাঁচাবে যারা, যেন তারা নির্দয় হয়।
সিক্রেট গ্রন্থি
এই অভিরাগ,
বাঁচা গলে যাওয়া,
এই অভিরুচি
ক্ষইয়ে তুমি হয়ে ওঠা।
কী -যেন
জীবন পুড়িলে সন্ধ্যামোচন হয়,
আমাদের
পার্সোনাল একটা গ্রন্থাগার হয়।
ঢাকা
ঢাকা উৎসব,
একই তো এ শয্যা!
চাঁদ
ঘুরঘুর করা মধুগড়,
মৌখিক যত শল্যযাপন।
টলাটলা
লড়াক্কু মুরগীর মতো
নালামাপা
দুপুর জাগায় ল-বৃক্ষ।
যালিমের
যতখানি শপথ,
যতখানি নড়ে ওঠা জাগে নাড়ির।
প্রেমেরা
যতখানি পালিত শরীর পায়,
প্রেমিকা
ততখানি সুঠাম প্রেমিকে নির্ভর।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
'সিক্রেট গ্রন্থি' ভালো লাগলো...
ReplyDelete